শনিবার, ১১ এপ্রিল, ২০১৫

Two bikers crushed between two trucks

http://www.kolkata24x7.com/wp-content/uploads/2015/04/Accident-500x275.jpg

Maldah: Two bike riders were crushed between two trucks in Mathurapur area of Maldah’s Manikchowk. The incident occurred at about 8:30 am on Saturday morning. The two bike riders have been admitted to Maldah medical College and Hospital in a critical condition.


It has been known that both the trucks were loaded with sand. The bikers were riding bike two ten wheel trucks came from behind and crushed them in between. According to police, the drivers of both the trucks lost control resulting into the accident. They were rescued by the locals and the police.



Two bikers crushed between two trucks

দু’টি ব্যায়ামে ভুঁড়ি কমবে ৩০ দিনে


শরীরকে ফিট রাখার ক্ষেত্রে পেটের মেদ বা ভুঁড়ি একটি অন্যতম প্রধান সমস্যা৷ অনেক সময় দেখা যায় শরীরের অন্যান্য অংশে তেমন মেদ নেই, কিন্তু পেটের মেদ আপনার ফিটনেস নষ্ট করছে আর আপনাকে দেখতেও ভীষণ খারাপ লাগছে। এমতাবস্থায় খাবার-দাবার নিয়ন্ত্রণ করেও ভাল কাজ হয় না। আসলে খাদ্য নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি প্রতিদিন এমন কিছু ব্যায়াম করা দরকার যেগুলো সরাসরি পেটের মেদ ঝরানোর জন্য উপকারী৷ আজকে এরকমই ৩টি ব্যায়ামের কথা আপনাদের বলব৷
বাইসাইকেল ব্যায়াম

• প্রথমে মেঝেতে সোজা হয়ে শুয়ে পরুন।

• হাতদুটো মাথার পেছনে রাখুন। দুটো পা সোজা করে একটু উপরে ওঠান।

• এবার বাম পা সোজা রেখে ডান পা ভেঙে বুকের কাছে নিয়ে আসুন।

• এই সময় আপনার কোমর থেকে উপরের অংশে বাম দিকে একটু কাত করুন।

• একইভাবে ডান পা সোজা রেখে বাম পা ভেঙে আবার করুন, যেন মনে হয় আপনি শুয়ে শুয়ে সাইকেল চালাচ্ছেন।

• এই ব্যায়ামটি এক মিনিট করে প্রতিদিন ৩বার করার চেষ্টা করুন। এটি আপনার পেটের পেশীর ওপর চাপ সৃষ্টি করে, যা মেদ কমাতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।

বোটিং এর মত ব্যায়াম করুন

• এই ব্যায়ামের ভঙ্গিমাটা অনেকটা নৌকা চালানোর মতো।

• প্রথমে মেঝেতে বসুন।

• পা দুটো সোজা করে উপর দিকে ওঠান।

• হাত দুটো সোজা করে হাঁটু বরাবর রাখুন।

• কোমর থেকে শরীরের উপরের অংশ সোজা করে এমনভাবে রাখুন যেন তা আপনার পায়ের সাথে সমকোণ তৈরী করে।

• এরপর পাঁচবার জোরে জোরে শ্বাস নিন এবং স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসুন।

• এই ব্যায়ামটি দৈনিক পাঁচবার করার চেষ্টা করুন।


দু’টি ব্যায়ামে ভুঁড়ি কমবে ৩০ দিনে

নেতাজির পরিবারের সঙ্গে দেখা করবেন মোদী

নয়াদিল্লি: নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর পরিবারের সঙ্গে দেখা করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। মোদী এখন তাঁর ত্রিদেশীয় সফরে ফ্রান্সে রয়েছেন। জার্মানিতে নেতাজির পরিবারের সঙ্গে দেখা করবেন তিনি।


নেতাজির ভ্রাতুষ্পুত্র অমিয়নাথ বসুর বড় ছেলে সূর্য বসুর সঙ্গে দেখা করবেন মোদী। ৬৫ বছরে এই প্রতিভাবান জার্মান ব্যবসায়ী এক বিশেষ ভারতীয় প্রতিনিধি দলের মধ্যে রয়েছেন যাঁরা বার্লিনে মোদীর সঙ্গে দেখা করবেন। বার্লিনে অবস্থিত ভারতীয় দূতাবাস আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এই সাক্ষাৎ হবে। মোদী এই অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে ‘হ্যানোভার মেস ট্রেড ফেয়ার’-এর উদ্বোধন করবেন।

সূর্য বসু হ্যামবার্গের ইন্দো-জার্মান অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্টও। ১৯৪২ সালে নেতাজির উপস্থিতিতে এই অ্যাসোসিয়েশনটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।


এই বৈঠকের কথা প্রকাশে এনেছে ইন্ডিয়া টুডে। ইন্টেলিজেন্স ব্যুরোর( আই বি) কয়েকটি গোপন নথি ঘঁটে এই তথ্য প্রকাশ্যে এনেছে তারা। সূর্য বসু ইন্ডিয়া টুডে’কে বলেছেন, নেতাজি সংক্রান্ত গোপন ফাইলগুলি আমি মোদীজিকে প্রকাশ্যে আনতে অনুরোধ করব। তাঁর হাতে সেই ক্ষমতা ও পদমর্যাদা রয়েছে। কত লোক নেতাজিকে নিয়ে কত গল্প রটায়। এবার সেগুলি স্তব্ধ করার সময় এসেছে।


সূর্য বসুর অভিযোগ, আমি যখনই অ্যাসোসিয়েশনের কোনও সভায় বক্তৃতা দিই, খেয়াল করে দেখেছি ‘র’-এর লোকেরা আমার উপর নজর রেখেছে।


১৯৭৮ এ জনতা দল ক্ষমতায় আসার আগে পর্যন্ত কেন্দ্র যে যে সরকার এসেছে, তারা নেতাজি-বিরোধী ছিলেন বলেই অভিযোগ করেছেন সূর্যবাবু। নেতাজিকে নিয়ে গোপন তথ্য প্রকাশ্যে আনার দাবি বহুদিন ধরেই করে এসেছেন নেতাজির বংশধরেরা। বিদেশমন্ত্রকের হাতে থাকা অন্তত ১৫০টি ‘ক্লাসিফায়েড ফাইল’ অবিলম্বে প্রকাশ করার দাবি করেছেন সূর্য বসু।  ১৯৪৫ সালের ১৮ অগস্ট নেতাজির অন্তর্ধান নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের ত্ত্ত্বাবধানে এক বিশেষ তদন্ত কমিটি গড়ার দাবিও করেছেন তিনি।


তাইহোকু বিমান দুর্ঘটনায় নেতাজির মৃত্যু হয়েছে, সেটা এ দেশের অনেকেই মানেননি। স্বাভাবিক ভাবে সংশয় ছিল সরকারের মধ্যেও। সেই কারণে ফিগেস কমিশন (১৯৪৬) তৈরি করেছিল ব্রিটিশ সরকার। তারা নেতাজি মারা গিয়েছেন বলেই রায় দেয়। তার পর স্বাধীন ভারতে তৈরি হয় শাহনওয়াজ কমিশন। তারাও একই কথা বলে। সেই রায় মেনে নেয় ভারত সরকারও। যদিও শাহনওয়াজ কমিশনের সদস্য নেতাজির ভাই সুরেশচন্দ্র বসুও ওই তত্ত্ব মানেননি। কমিশনের রিপোর্টে সইও করেননি। নেতাজি বেঁচে আছেন এবং যে কোনও দিন ফিরে আসবেন, এমন একটা জল্পনা তখন খুবই জোরালো ছিল এক সময়। স্বাধীনতার পরের দশকগুলো জুড়ে সুভাষচন্দ্র বসুকে নিয়ে যখন জল্পনা-রটনা-কিংবদন্তির জন্ম হচ্ছে নিত্যনতুন, সেই সময় কেন্দ্রীয় সরকারের গোয়েন্দারা বসু পরিবারের প্রতিটি পদক্ষেপ নজর করছিলেন।


সম্প্রতি ইন্টেলিজেন্স ব্রাঞ্চের তৈরি দু’টি গোপন ফাইল প্রকাশ্যে এসেছে। সেখানেই দেখা গিয়েছে, ১৯৪৮ থেকে ১৯৬৮ পর্যন্ত নেতাজির পরিবারের উপরে নিয়মিত এই নজরদারি চলেছিল। জানা গিয়েছে, নেতাজির পরিবারের উপর নজরদারি চালানো সংক্রান্ত তথ্য সরাসরি প্রধানমন্ত্রী, অর্থাৎ প্রথমে জওহরলাল নেহরু ও তার পর লালবাহাদুর শাস্ত্রী এবং ইন্দিরা গান্ধীকে বাধ্যতামূলকভাবে জানাতে হত৷ন্যাশনাল আর্কাইভসের যে দুটি গোপন নথি প্রকাশিত হয়েছে তাতে উল্লেখ রয়েছে, আইবি মূলত শরৎচন্দ্র বসুর পুত্র শিশিরকুমার বসু ও নেতাজির ভাইপো অমিয়নাথ বসুর উপর নজরদারি চালাত৷ এমনকী, অস্ট্রিয়ায় বসবাসরত সুভাষচন্দ্রের স্ত্রী এমিলি শেঙ্কল অর্থাৎ তাঁদের কাকিমার সঙ্গে যেসব চিঠিপত্র আদানপ্রদান হত, তাও খুলে দেখত আইবি৷



নেতাজির পরিবারের সঙ্গে দেখা করবেন মোদী