পর্দায় তাঁরাই তৈরি করেন নীল রঙের দুনিয়া৷ সে দুনিয়ার ভাষা আলাদা, আলাদা রকমসকম৷ উত্তেজনা আর উত্তাপ সেখানে পারদের ওঠাপড়ায় নির্ধারিত হয় না, সেখানে সূচক অন্য কিছু৷ সে নীল মোহের মায়াদুনিয়া কখনও অবশ করে, কখনও বা বশ করে৷ কিন্তু এই গোপন বিনোদন বিলোতে যাঁদেরকে ‘পারফর্ম’ করতে হয়, তাঁরাও কি একইরকম সুখে থাকেন? তা জানতেই সম্প্রতি হয়েছিল এক সমীক্ষা৷ প্রায় ১৫ জন পর্নস্টারের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল, সেটে তাঁদের খারাপ অভিজ্ঞতা জানানোর কথা৷ আর তাতে পর্নস্টাররা, বিশেষত মহিলা পর্নস্টাররা যে অভিজ্ঞতা তুলে ধরলেন, তাতে মুহূর্তে ভেঙে যেতে পারে নীলসুখের দুনিয়া৷
বুধবার, ২ মার্চ, ২০১৬
পর্নে আসক্তি কী বিবাহিত জীবনে বিপদ ডেকে আনে?
পর্ন বা নীলছবির প্রতি আকর্ষণ আছে এমন মানুষের সংখ্যা কম নয়। বরং এই আসক্তির উপর ভিত্তি করে আমেরিকা-সহ বেশ কিছু দেশে গড়ে উঠেছে রমরমা ব্যাবসা। এখন প্রশ্ন হল, পর্নের প্রতি আসক্তি কি আপনার বিবাহিত জীবনকে সঙ্কটে ফেলতে পারে? গবেষকেরা বলছেন, হ্যাঁ। জীবনসঙ্গী যদি পর্নের প্রতি আসক্ত থেকে হন, তবে বিবাহিত জীবন পড়তে পারে বড়সড় ক্ষতির মুখে।
পর্নোগ্রাফি থেকে সন্তানকে দূরে রাখবেন কীভাবে?
নিউ ইয়র্ক: উঠতিবয়সী বা টিন-এজারদের সঙ্গে পর্নোগ্রাফি নিয়ে খোলামেলা আলোচনা করলে অশ্লীল ছবির প্রতি তাদের আসক্তি এড়ানো সম্ভব, এমনটাই জানা গিয়েছে সাম্প্রতিক এক গবেষণায়।
পাশাপাশি উঠতিবয়সী সন্তানের সঙ্গে তার বাবা-মা যদি পর্ন ছবি নিয়ে আলোচনা করেন, তাহলে সন্তান মানসিকভাবেও দৃঢ় হয়। তাই শিশুদের সামনে অশ্লীল ছবির নেতিবাচক দিকগুলি তুলে ধরা উচিত।
গবেষকরা বলছেন, “পর্নোগ্রাফির নেতিবাচক দিকগুলি তুলে ধরলে উঠতি বয়সেই তাদের মনে একটি স্পষ্ট ধারণা তৈরি হয়।”
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস টেক ইউনিভার্সিটির একদল গবেষক এক সমীক্ষা চালিয়ে দেখেছেন, পর্নফিল্ম নিয়ে যে সমস্ত অভিভাবক তাঁদের সন্তানের সঙ্গে আলোচনা করেন, তারা স্কুল-কলেজেও নীল ছবি দেখা থেকে বিরত থাকে।
অভিভাবকরা পর্নোগ্রাফি নিয়ে কোনও আলোচনা করেন কি না, তা জানতে গবেষকরা প্রায় তিনশ কলেজ পড়ুয়ার সঙ্গে কথা বলেন। সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, ছেলে এবং মেয়ে, যারাই অশ্লীল ছবি দেখতে গিয়ে ধরা পড়েছে তারা তত বেশি এর ক্ষতিকর দিকগুলি সম্পর্কে অভিভাবকদের গাইডেন্স পেয়েছে।
জার্নাল অব চিল্ড্রেন অ্যান্ড মিডিয়াতে প্রকাশিত এই গবেষণার শেষে উল্লেখ করা হয়, ‘এটাই প্রথম গবেষণা যেখানে দেখা গিয়েছে যে, পর্নোগ্রাফি দেখা নিয়ে সন্তানদের প্রকৃত বন্ধু হওয়া দরকার বাবা-মায়েরই।’
পাশাপাশি উঠতিবয়সী সন্তানের সঙ্গে তার বাবা-মা যদি পর্ন ছবি নিয়ে আলোচনা করেন, তাহলে সন্তান মানসিকভাবেও দৃঢ় হয়। তাই শিশুদের সামনে অশ্লীল ছবির নেতিবাচক দিকগুলি তুলে ধরা উচিত।
গবেষকরা বলছেন, “পর্নোগ্রাফির নেতিবাচক দিকগুলি তুলে ধরলে উঠতি বয়সেই তাদের মনে একটি স্পষ্ট ধারণা তৈরি হয়।”
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস টেক ইউনিভার্সিটির একদল গবেষক এক সমীক্ষা চালিয়ে দেখেছেন, পর্নফিল্ম নিয়ে যে সমস্ত অভিভাবক তাঁদের সন্তানের সঙ্গে আলোচনা করেন, তারা স্কুল-কলেজেও নীল ছবি দেখা থেকে বিরত থাকে।
অভিভাবকরা পর্নোগ্রাফি নিয়ে কোনও আলোচনা করেন কি না, তা জানতে গবেষকরা প্রায় তিনশ কলেজ পড়ুয়ার সঙ্গে কথা বলেন। সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, ছেলে এবং মেয়ে, যারাই অশ্লীল ছবি দেখতে গিয়ে ধরা পড়েছে তারা তত বেশি এর ক্ষতিকর দিকগুলি সম্পর্কে অভিভাবকদের গাইডেন্স পেয়েছে।
জার্নাল অব চিল্ড্রেন অ্যান্ড মিডিয়াতে প্রকাশিত এই গবেষণার শেষে উল্লেখ করা হয়, ‘এটাই প্রথম গবেষণা যেখানে দেখা গিয়েছে যে, পর্নোগ্রাফি দেখা নিয়ে সন্তানদের প্রকৃত বন্ধু হওয়া দরকার বাবা-মায়েরই।’
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)