শনিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬

अब आप भी कर सकती हैं AISHWARYA RAI जैसा मेकप

ये दुनिया की सबसे खूबसूरत औरत हैं और इसमें कोई शक नहीं है – हर लड़की ऐश्वर्या राय बच्चन की तरह दिखना चाहती है! खैर, बुरी खबर ये है कि हम सब उनकी तरह नहीं दिख सकते हैं. पर अच्छी खबर ये है कि हम उनके मेकप लुक्स से थोड़ी इंस्पिरेशन लेकर खुदपर ट्राय तो कर ही सकते हैं! अब आप भी कर सकती हैं ऐश्वर्या राय जैसा मेकप, ड्रमैटिक कैट-आई स्मोकी लुक.
कैसे पाएं ये लुक? आपको ज़रूरत होगी – फाउंडेशन, डार्क पर्पल आईशैडो, मैट ब्राउन आईशैडो, मेटैलिक शैडो, ब्लैक आई लाइनर, काजल, ब्लश, ब्लेंडिंग और पेंसिल ब्रश.
 चेहरे के लिए – अपने चेहरे पर फेस प्राइमर लगाएं जिससे मेकप लंबे समय तक टिका रहे. फिर स्टिपलिंग ब्रश या स्पॉन्ज की मदद से पाउडर फाउंडेशन लगाएं  या मैट-फिनिश फॉर्मुला फाउंडेशन  इससे मिलेगा आपको एक स्मूद फिनिश. अपने डार्क सर्कल्स को कंसीलर से कवर करें और फिर उसपर थोड़ा पाउडर लगाएं. पाउडर लगाने से कंसीलर चेहरे पर इकट्ठा नहीं होगा.

आंखों के लिए - 3D इफेक्ट के लिए, अपनी आईलिड्स की रेड या ब्राउन स्किन को कंसीलर से छुपाएं. उसके ऊपर ट्रांसलूसेंट पाउडर लगाएं. अब आई लिड्स पर डार्क पर्पल आईशैडो लगाएं. अब मैट-फिनिश ब्राउन शैडो को क्रीज़ पर विंडशील्ड-वाइपर मोशन में लगाएं. कलर को ब्लेंड करें जिससे किसी तरह की हार्श लाइन्स ना रहें. अपनी आंखों के इनर कॉर्नर्स पर पेंसिल ब्रश की मदद से लगाएं. अब ब्लैक लाइनर की मदद से विंग्ड कैट-आई लाइनर लगाएं. नीचे की लैशेज़ पर काजल को स्मज करते हुए लगाएं. इसे पूरा करें मस्कारा और फॉल्स लैशेज़ के साथ.


गालों के लिए – गालों पर पिंक ब्लश लगाएं. अगर आपको ग्लॉसी स्किन पसंद है तो हाईलाइटर लगाएं.
लिप्स के लिए – अपना लुक पूरा करें पिंक ग्लॉसी लिपस्टिक के साथ. 

अब ज़रा आईने पे अपना चेहरा तो देखिये. लग रही है न आप मिस वर्ल्ड की तरह!

পুরুষের কোন গুণে আকৃষ্ট হন নারী?

সব মেয়েই চায় তার জীবনসঙ্গী হবেন একেবারে তার মনের মতন৷ শুধু তাই নয় মনের মানুষটির থাকতে হবে আকর্ষণ করার ক্ষমতা৷ কিন্তু একজন নারী ঠিক কি চান তা সচরাচর বুঝতে পারেননা অনেক পুরুষই৷ নারীরা পুরুষের মাঝে কি খোঁজেন? পুরুষের কোন গুণ সবচেয়ে বেশি আর্কষণ করে একজন নারীকে?
একদন বিজ্ঞাবীর মনেই উঁকি দেয় এই প্রশ্ন৷ তাই নারীর মনের খোঁজ নিতে গবেষণা শুরু করেন তারা৷ এই গবেষণা থেকেই জানা যায় এইজন নারীর কাছে পুরুষের সবচেয়ে আকর্ষণীয় গুণ হল তার কন্ঠস্বর৷ বৈজ্ঞানিকদের দাবি, পুরুষের কন্ঠ শুনেই নারীরা কল্পনা করে নিতে পারেন সেই পুরুষকে কেমন দেখতে৷ বিজ্ঞানিরা এই গবেষণায় দেখেন, পুরুষের কন্ঠস্বর নারীর মনে গভীর আলোড়ন সৃষ্টি করে৷ কেবল কন্ঠস্বরের মধ্যমেই পুরুষের দেহের গঠন, উচ্চতা, রসবোধ আন্দাজ করে নিতে পারেন একজন নারী৷ গবেষকেরা জানিয়েছেন, আসলে শব্দের স্পন্দন ও কন্ঠস্বরের ওঠানামাই হল আসল বিষয়৷ একজন পুরুষ কি বলছে, কিভাবে বলছেন তা এক্ষেত্রে একটুও গুরুত্বপূর্ণ নয়৷
ইউনির্ভাসিটি কলেজ অফ লন্ডনের এই গবেষণা থেকে আরও জানা যায়, পুরুষের ক্ষেত্রে ভারী কন্ঠস্বর ও নারীদের সরু কন্ঠস্বর হলে তারা বেশি আকর্ষণীয় হন৷ ফলে এতে শ্রোতা তার চেহার মনে মনেই কল্পনা করে নিতে পারেন৷ রীতিমতো হাতে কলমে পরীক্ষা করেই এই সিদ্ধান্তে পৌঁচেছেন গবেষকেরা৷ এই গবেষণা ১০ জন মহিলাকে রেকর্ড করা পুরুষকন্ঠ শোনানো হয়৷ এর পরিপ্রেক্ষিতে মহিলাদের মন্তব্যও রেকর্ড করা হয়৷ দেখা গেছে, প্রত্যেক মহিলাই পুরুষের কন্ঠস্বর শুনে  তার চেহারা, যৌনতা এমনকি তাকে কেমন দেখতে তা আঁচ করার চেষ্টাও করেছেন৷ মহিলাদের উত্তর থেকে গবেষকেরা আরও বেশ কিথু প্রবণতা লক্ষ করেছেন৷ যেমন, কোন পুরুষের কন্ঠস্বর ভারি হলে এবং কন্ঠস্ব কম কাঁপলে মহিলারা সেটি বেশি পছন্দ করেন৷ 

সবাই কম বেশি সাইকো


সাইকো কথাটির আসল অর্থ না জেনেই আমরা কথাটিকে প্রয়োগ করি কোনও কোনও ব্যক্তির উপরে৷ সাইকোপ্যাথি আসলে একটি মানষিক অসুস্থতা সে কথা আমরা সকলেই জানি৷ কিন্তু ঠিক কিধরণের মানসিক অসুস্থতাকে সাইকো বলে? সেকথা জানি না আমরা অনেকেই৷ আমাদের চারপাশে এইধরণের মানসিক অসুস্থতা নিয়ে অনেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছেন৷ তাদের মধ্যে আপনিও নেই তো? দেখে নিন ঠিক কি কি মানসিক অবস্থার জন্য কোনও ব্যক্তি সাইকো হতে পারে?

অগভীর আবেগ, কম ভয়, উদাসীন সহানুভূতি, ঠাণ্ডা মাথায় অন্যায় করা, নিজ দোষ শিকার না করা, নিজেকে নি আত্মগরিমা, মানুষকে মিথ্যা কথা দিয়ে প্রভাবিত করা, দায়িত্বজ্ঞানহীনতা, পরিকল্পনা করে অন্যায় কাজ করা, সুযোগ খোঁজা, মানুষের ক্ষতি করে অনুতপ্ত না হওয়া, মানুষের কষ্ট দেখে উপহাস করা এবং অসামাজিক আচরণ যেমন খারাপ চরিত্রের দিকে ধাবিত হওয়া, স্বার্থপূরণের জন্য নিজের চরিত্র নষ্ট করা, পরের সাফল্যের বা শ্রমের উপর নিজ জীবনধারা বিন্যাস করা এবং ঠাণ্ডা মস্তিষ্কে অপরাধিত্ব বজায় রাখা ইত্যাদি। এই সবের কোনওটিই সুস্থ সাধারণ মানুষের মস্তিষ্কপ্রসূত হয় না৷ মানুষের মধ্যে এসব আচরন বিদ্যমান থাকলে বুঝতে হবে সেই মানুষটি সাইকোপ্যাথ।

সাইকোপ্যাথ নারী ও পুরুষ উভয়ের মধ্যে বিরাজমান । তবে কারও মধ্যে উপরের যে কোনও একটি আচরন বিরাজমান আছে বলেই ধরে নেওয়া যাবে না যে উনিই সাইকোপ্যাথ। তবে মনোবিদদের মতে কিছু আচরন আছে যা একাই সাইকোপ্যাথি পয়েন্ট টেবিলে অনেক উচু পর্যায়ে। এসব আচরনের মধ্যে মানুষের ক্ষতি করে অনুতপ্ত না হওয়া, মানুষের কষ্ট দেখে উপহাস করা, পরিকল্পনা করে খারাপ কাজ করা, ইত্যাদি সাইকোপ্যাথ আচরনের প্রারম্ভিক লক্ষণ সমূহ এবং এসব আচরন দেখে আপনি অন্যান্য আচরনগুলো মিলাতে পারেন।

এসব মানুষেরা তাদের ভুল ও অন্যায় ঢাকার জন্য নানা রকম আপরাধমুলক কাজ করে থাকে এবং সামাজিক সহানুভূতি নেওয়ার চেষ্টা করে। সাইকোপ্যাথরা প্যাথলজিকাল মিথ্যুক বা অনর্গল মিথ্যা কথা বলে নিজেদের স্বার্থ আদায় করে এবং এরা নিজেকে ছাড়া আর কিছুই বোঝেনা। সামাজিকতার পরোয়াও এরা করেনা। এদের অনেকেই উচ্চ শিক্ষিত মানুষদের দলে পড়েন। সাইকোপ্যাথির মধ্যে বিরাজমান চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য সমুহ বিশ্লেষণ করে ডঃ রবার্ট ডি. হেরি সাইকোপ্যাথ চেকলিষ্ট-রিভাইস (পিসি এল আর) তৈরি করেছেন। সাইকোপ্যাথের চারিত্রিক ২০টি লক্ষণ পিসিএল-আর এ বর্ণিত হয়েছে। হেয়ারের মতে একজন অপরাধীর মধ্যে দ্রুত সাইকোপ্যাথি নির্ণয় সূচক চারিত্রিক লক্ষণগুলোকে উনি কয়েকটি উপধারায় ভাগ করেছেন।

উপধারা ১.
১. আত্মকেন্দ্রিক:  যে স্বীয় সত্তা ছাড়া আর কারও কথা চিন্তা করে না। সবসময় নিজেকে নিয়ে ব্যাস্ত থাকে ।
২. চাতুর্য্য:  এরা অত্যন্ত চালাক এবং সামাজিক সহানুভুতিকে নিজ স্বার্থে ব্যাবহার করে।
৩. স্বীয় সুখী:  এরা নিজের সুখের কথা ছাড়া আর কারও কথা ভাবে না।
৪. সুস্থ মাথায় হাসি মুখে মিথ্যা বলা: এরা মিথ্যা বললে তা বোঝার কোনও উপায় নেই। অনড়গল মিথ্যা বলা এদের অভ্যাস।
৫. সুযোগসন্ধানী এরা নিজেদের কাজ হাসিলের জন্য মিথ্যা বলতে থাকে।

উপধারা ২.
১. আবেগ কম থাকা: এদের মানুষের জন্য মায়া দয়া কম থাকে ।
২.  নিজেকে সবসময় নির্দোষ মনে করা এরা কখনওই নিজের দোষ শিকার করে না ।
c. সহানুভূতির অভাব মানুষের কষ্ট ও বিপদে এরা সহানুভূতি দেখায় না।

উপধারা ৩.
১. উচ্চবিলাসিতা: সুযোগোর মাধ্যমে এরা উচ্চ বিলাসিতা বজায় রাখে।
২. খারাপ কাজের উদ্দীপনা সংগ্রহের অনুসন্ধানে থাকা সুযোগ থাকলেও এরা খারাপ কাজের দিকে এগোয়।
৩. পরজীবী জীবনধারা: পরের উপর নির্ভর করতে এরা খুবই পারদর্শী ।
৪. বাস্তবসম্মত, দীর্ঘমেয়াদী লক্ষ্যের অভাব: এরা অন্যায়ের আশ্রয়ধারী৷ এদের বাস্তবসম্মত দীর্ঘ পরিকল্পনা থাকে না।
৫. দায়িত্ববোধহীন: সামাজিক দায়িত্ববোধের অভাব।

উপধারা ৪.
১. অসামাজিকতায় লিপ্ত থাকা: মিষ্টভাষী এরা নানান ধরনের সামাজিক কূকর্মে লিপ্ত থাকে।
২. নিজের অসদাচরণ অনিয়ন্ত্রিত রাখা: এরা মানুষের বোধগম্যের নিচে অবস্থান করে নিজেদের অসদাচরন করতে থাকে।
৩. প্রারম্ভিক আচরণগত সমস্যা: এদের অনেকেই কৈশোর বা যৌবনের প্রারম্ভিক সময় থেকে পাপ কাজে লিপ্ত থাকে।
৪. ফৌজদারী বহুমুখী অন্যায় কাজে লিপ্ত থাকা সাইকোপ্যাথ পুরুষদের সহজে ধরা যায় কিন্তু সাইকোপ্যাথি নারীর লক্ষণগুলো সামাজিক রীতি দিয়ে ঢাকা থাকে। তাই সাইকোপ্যাথ নারী সনাক্ত একটু বেশি কষ্টকর।
৫. এদের অনেকেরই স্বল্পমেয়াদী বৈবাহিক সম্পর্ক থাকে: অধিকাংশ নারীর মধ্যে এটি বেশি দেখা যায়।
৬. এলোমেলো যৌন আচরণে লিপ্ত থাকা: অন্যান্য চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের সঙ্গে এই উপাদান বিরাজমান থাকবেই।