লাহোর: চর ঘিরে সেনা ও ডাকাত বাহিনীর সংঘর্ষে প্রবল উত্তপ্ত পাকিস্তানের রাজনপুর৷ কোনোভাবেই বাগে আনা যাচ্ছে না কুখ্যাত ছোটু গ্যাং-কে৷ আত্মসমর্পণের সম্ভাবনা উড়িয়ে দিয়েছে ডাকাতরা৷ মাফিয়াদের নিকেশ করতে লাগাতার আক্রমণে যাচ্ছে পাক রেঞ্জার্স৷ হেলিকপ্টার থেকে ছোঁড়া হচ্ছে গুলি৷ চরের ঝোপ জঙ্গলে লুকিয়ে থেকে অ্যান্টি এয়ারক্রাফট গান দিয়ে পাল্টা আক্রমণ করেছে ছোটু গ্যাংয়ের ডাকাতরা৷ গুলির লড়াইয়ে খতম হয়েছে ছোটু গ্যাং-এর ডেপুটি কমান্ডার পহেলওয়ান ওরফে পল্লু ও কুখ্যাত ডাকাত আলি গলবাজসহ সাত জন৷ সবমিলে রাজনপুর লাগোয়া সিন্ধ ও বালোচিস্তান প্রদেশের সীমানা এলাকায় তীব্র উত্তেজনা৷ স্থানীয় বাসিন্দাদের বাড়ির বাইরে যেতে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে প্রশাসন৷
ঘটনার শুরু দিন দশেক আগে৷ পাকিস্তান পুলিশের ২৪ জন কর্মীকে অপহরণ করে বন্ধক বানায় ছোটু গ্যাং৷ তাদের ছাডা়তে গিয়ে ডাকাতদের আক্রমণে রাজনপুরের চরে বিধ্বস্ত হয় পুলিশ বাহিনী৷ ৬ পুলিশ কর্মীর মৃত্যু হয়৷ মারা যায় কয়েকজন ডাকাত৷ এরপরেই সেনার সাহায্য চায় পাঞ্জাব প্রদেশ সরকার৷ শুরু হয় অপারেশন জারব-ই-আহান৷ পাক রেঞ্জার্সের ১৮০০ কর্মী ও ১৬০০ সশস্ত্র পুলিশ কর্মী অংশ নিচ্ছেন এই অভিযানে৷ কোনভাবেই ছোটু গ্যাং-কে বাগে আনা সম্ভব হচ্ছেনা৷ ফলে প্রবল অস্বস্তিতে পাঞ্জাব প্রদেশ সরকার৷ প্রধানমন্ত্রী নাওয়াজ শরিফ খাস পাঞ্জাবের বাসিন্দা৷ তাঁর ভাই শাহবাজ শরিফ পাঞ্জাব প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী৷ এমন এলাকায় বিশাল ডাকাত বাহিনীর সঙ্গে এঁটে উঠতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছে যৌথ বাহিনী৷ ২০০১ সালে সিন্ধু নদের বন্যায় তৈরি হয়েছিলএকটি ছোট চর৷ সেখানেই মূল ঘাঁটি ছোটু গ্যাংয়ের৷ এর আগেও তাদের খতম অভিযান হলেও সবকটি বিফলে গিয়েছে৷
ঘটনার শুরু দিন দশেক আগে৷ পাকিস্তান পুলিশের ২৪ জন কর্মীকে অপহরণ করে বন্ধক বানায় ছোটু গ্যাং৷ তাদের ছাডা়তে গিয়ে ডাকাতদের আক্রমণে রাজনপুরের চরে বিধ্বস্ত হয় পুলিশ বাহিনী৷ ৬ পুলিশ কর্মীর মৃত্যু হয়৷ মারা যায় কয়েকজন ডাকাত৷ এরপরেই সেনার সাহায্য চায় পাঞ্জাব প্রদেশ সরকার৷ শুরু হয় অপারেশন জারব-ই-আহান৷ পাক রেঞ্জার্সের ১৮০০ কর্মী ও ১৬০০ সশস্ত্র পুলিশ কর্মী অংশ নিচ্ছেন এই অভিযানে৷ কোনভাবেই ছোটু গ্যাং-কে বাগে আনা সম্ভব হচ্ছেনা৷ ফলে প্রবল অস্বস্তিতে পাঞ্জাব প্রদেশ সরকার৷ প্রধানমন্ত্রী নাওয়াজ শরিফ খাস পাঞ্জাবের বাসিন্দা৷ তাঁর ভাই শাহবাজ শরিফ পাঞ্জাব প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী৷ এমন এলাকায় বিশাল ডাকাত বাহিনীর সঙ্গে এঁটে উঠতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছে যৌথ বাহিনী৷ ২০০১ সালে সিন্ধু নদের বন্যায় তৈরি হয়েছিলএকটি ছোট চর৷ সেখানেই মূল ঘাঁটি ছোটু গ্যাংয়ের৷ এর আগেও তাদের খতম অভিযান হলেও সবকটি বিফলে গিয়েছে৷
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন